দারিয়াপুর ইউনিয়নের প্রায় ৮০% মানুষ কৃষিজিবী। আগেকার দিনে বছরে একবার ফসল ঘরে উঠলেও এখন বিজ্ঞানের আশির্বাদে চাষিরা বছরে তিনবার সোনালী ফসল ঘরে তুলে থাকে আর তাই তাদের আনন্দও অনাবিল। তারই প্রতিচ্ছবি এই শিশুরা মাটের রাস্তায় শরিষা ক্ষেতের মাঝখান দিয়ে বিজয় দিবশে বাংলাদেশের পতাকা হাতে নিয়ে আনন্দে ছুটে বেড়াচ্ছে। লুপ্তপ্রায় বিভিন্ন পাখির দেখা মেলে এই ইউনিয়নে। যাদের মধ্যে হাড়িচাছা ও গাঙ শালিক অন্যতম। এই ইউনিয়নে এখন বিভিন্ন জাতের আমের চাষ হয়ে থাকে। অনেকেই ভালো জাতের আমের বাগান গড়ে তুলেছেন এবং সেখান থেকে বছরে বেশ ভালো রোজগার করে থাকেন। অনেক রকম হাইব্রিড জাতের মাছ চাষ করে থাকেন মাছ চাষিরা। অনেক বেকার যুবক এখন ছোট খাটো জলাভূমিতে মাছের চাষ করে বেকারত্ব দূরিভূত করছেন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS